Skip to content

দুটি কথা

সমিতির মৌলিক কিছু কথা তুলে ধরা হলো

শুরুর ইতিহাস

২০১১ সাল ৷ আশরাফিয়া মাদ্রাসার কাফিয়া জামাতের পড়ুয়া ছাত্র সবাই ৷ সবেমাত্র বছর শুরু ।ছাত্র সংখ্যা ১০ জন ৷  ১৷ শহিদুল ইসলাম, ২৷ আব্দুল্লাহ আল মামুন, ৩৷ আলমগীর হোসাইন আমির, ৪৷ আরিফুল ইসলাম ৫৷ জাহিদুল ইসলাম, ৬৷ আব্দুর রউফ, ৭৷ মাজহারুল ইসলাম, ৮৷ রাকিবুল ইসলাম, ৯৷ কামরুল ইসলাম, ও ১০৷ আব্দুল মজিদ ৷ সর্বপ্রথম তিন জনের একটি গ্রুপ যথা, জাহিদুল ইসলাম, আব্দুর রউফ ও আলমগীর আমির চট্রগ্রাম সফর করার জন্য টাকা জমা করার একটি ব্যবস্থা করে, তারপর তাদের কথা শোনে সবাই এর মাঝে অংশগ্রহণ করার ইচ্ছা পোষণ করে ৷ সূচনা এখান থেকেই ৷

আমাদের সম্পর্কে

একটি বিপ্লব! একটি সাহসিকতা! একটি ইসলামাইজড সমাজ গড়ার আকাশচুম্বী স্বপ্ন বুকে লালন করে যাত্রা চলছে “মুনাজ্জামাতুল আসদিক্বা” সমিতির।

আজকের সমাজে অর্থায়নের বহু মাধ্যম রয়েছে তাতে কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু মান সম্মত ইসলামিক ব্যবস্থাপনা খুজে পাওয়া মুশকিল। সুশীলতার নামে ধর্ম বর্জনের যাদের নিত্য দিনের কাজ তাদের সাথে আর্থিক পাল্লা না দিয়ে তাদের কে হুজুর হুজুর করে চললে এমন হবে, এটাই স্বাভাবিক।

কিন্তু আর কত দিন? এখনো কি সময় হয়নি ঘুরে দাড়ানোর? এখনো কি সময় হয়নি সকল আধুনিক ব্যবস্থাপনার ইসলামিক ভার্শন করার? এখনো কি সময় হয় নি টুপি দাড়িওয়ালাদের কে চাকরীচ্যুত করে দেয়ার দাত ভাঙ্গা জবাব দেয়ার? হ্যা এখনি সময়!

আমাদের কাজ আমরা করে যাচ্ছি, বাকিটা আপনার দায়িত্ব!

আমাদের উদ্দেশ্য (২০১০)

১৷ সুদৃঢ় সম্পর্ক অটুট রাখা ৷
২৷ জীবন চলার পথে পরস্পর সার্বিক দিক দিয়ে সহযোগিতা করা ৷
৩৷ দ্বীনি কাজে আর্থিক সহযোগিতা করা ৷
৪৷ যে কোনো দুঃসময়ে আর্থিক সহযোগিতা পাওয়া ৷
৫৷ হারাম লেনদেন দূর করে তার স্থলে হালাল লেনদেন করা ৷
৬৷ বিশেষ কোনো কাজে আর্থিক আস্থা পাওয়া ৷
৭৷ নিয়ম মত সর্বসাধারণের খেদমত করা ৷
৮৷ এমন একটি সংগঠন গড়ে তোলা যা একদিন বহু পথ হারা মানুষকে পথ দেখাবে এবং অন্ধকারাচ্ছন্ন মানুষের হাতে মশাল ধরিয়ে দিবে ৷

নাম করণ

বহু বছর পর সংগঠনের নাম রাখা হয় “মুনাজ্জামাতুল আসদিকা” (منظمة الاصدقاء) অর্থ হল “বন্ধুবান্ধব সংগঠন” ৷ এবং এরপর দ্বিতীয় হেডিং দেওয়া হয়েছে (منظمة الاصدقاء لخدمة الصلحاء ولاتحاد العلماء) যার অর্থ হলো “সমমনা ওলামায়ে কেরামকে একত্রে করা এবং ভালো কাজে সহযোগিতা করার উদ্দেশ্যে এই আয়োজন” ৷ যা আমাদের উদ্দেশ্য ও মন-মানসিকতা বুঝতে সহায়ক হবে ৷

স্থায়ী কমিটি

সমিতি পরিচালনায় যারা ২০১০ সাল হতে ভূমিকা রেখে আসছেন

মুফতি আব্দুল্লাহ আল মামুন

হাদিসের শিক্ষক

ঠিকানাঃ
বর্তমান ঠিকানা: নবীনগর, সাভার, ঢাকা। স্থায়ী ঠিকানা: শিবচর, মাদারীপুর।

শিক্ষাঃ
হাফেজ: বাইপেল সাভার হতে, মাওলানা: বসুন্ধরা রিসার্চ সেন্টার হতে, মুফতি: বসুন্ধরা রিসার্চ সেন্টার হতে।

কর্মজীবনঃ
মাদারীপুর একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানে মুদাররিস হিসেবে আছেন।

মুফতি মাহবুব আলম

শিক্ষক

ঠিকানাঃ
বর্তমান ঠিকানা সাভার, ঢাকা। স্থায়ী ঠিকানা: পঞ্চগড়।

শিক্ষাঃ
হাফেজ: বাইপেল সাভার হতে, মাওলানা: দারুল উলুম হাটহাজারী হতে, মুফতি: বারিদারা হতে।

কর্মজীবনঃ
বাইপেল মাদ্রাসা সহ চার বছর শিক্ষকার পর বর্তমানে ব্যবসায় নিয়জিত।

মুফতি আব্দুর রউফ

ব্যবসায়ী

ঠিকানাঃ
সাটুরিয়া, মানিকগঞ্জ

শিক্ষাঃ
মাওলানা: দারুল উলুম হাটহাজারী হতে, মুফতি: বারিদারা হতে।

কর্মজীবনঃ
দীর্ঘ দুই বছর কিতাব বিভাগে শিক্ষকতা করার পর বর্তমানে ব্যবসায় কর্মরত আছেন।

মুফতি জাহিদুল ইসলাম

ইমাম ও খতিব, শিক্ষক, প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক

ঠিকানাঃ
ধামরাই, ঢাকা

শিক্ষাঃ
হাফেজ: আনন্দপুর সাভার মাদ্রাসা হতে, মাওলানা: দারুল উলুম হাটহাজারী হতে, মুফতি: বারিদারা হতে।

কর্মজীবনঃ
মসজিদের ইমাম ও খতিব। একটি মাদ্রাসার শিক্ষক এবং নিজস্ব একটি নূরানী প্রতিষ্ঠানের পরিচালক। 

মুফতি আলমগীর আমির

প্রিন্সিপাল ও পরিচালক

ঠিকানাঃ
বর্তমান ঠিকানা টঙ্গী বাজার। স্থায়ী ঠিকানা: ভালুকা, ময়মনসিংহ।

শিক্ষাঃ
মাওলানা: দারুল উলুম হাটহাজারী হতে, মুফতি: দারুল উলুম হাটহাজারী হতে।

কর্মজীবনঃ
প্রিন্সিপাল, দারুল ঈমান টঙ্গী শাখা ও পরিচলাক, মদিনাতুল উলুম মাদ্রাসা, ভালুকা। 

মুফতি রাকিবুল ইসলাম

শিক্ষক

ঠিকানাঃ
স্থায়ী ঠিকানা: মির্জাপুর, টাঙ্গাইল।

শিক্ষাঃ
মাওলানা: দারুল উলুম হাটহাজারী হতে, মুফতি: দারুল উলুম হাটহাজারী হতে।

কর্মজীবনঃ
ময়মনসিংহ সদরে আরবী শিক্ষক ও আইটি এক্সিকিউটিভ, ব্যবসায়ী, নিজস্ব নূরানী প্রতিষ্ঠানের পরিচলাক।

মোমেনুল হাাসান খান

ব্যবসায়ী

ঠিকানাঃ
স্থায়ী ঠিকানা: ভালুকা, ময়মনসিংহ।

শিক্ষাঃ
ইন্টার: ভালুকা হতে।

কর্মজীবনঃ
২০২০ সালে লেখাপড়া শেষ করার পর ফিশারী ও পোল্ট্রীর ব্যবসায় নিয়জিত আছে।